চর নিজাম (Char Nizam) বা নতুন ঢাল চর (New Dhal Char) হতে পারে ভোলা জেলার সম্ভাবনাময় একটি দর্শনীয় স্থান। যদিও ইতিমধ্যেই সাড়া দেশ থেকে প্রতিদিনই বেশ কিছু পর্যটক এই দ্বীপে ঘুড়তে আসছেন। তবে সেই সংখ্যাটা খুব একটা বেশী নয়। মুলত এই চর গুলো নিয়ে খুব একটা পরিচিতি নেই বিধায় এখানে টুরিস্টদের আনাগোনা কম।
চর নিজাম এই চরটি চর নিজাম কালকিনি নামেও স্থানীয়দের কাছে পরিচিত। চর নিজামে বর্তমানে প্রায় ৩০০টির ও বেশী পরিবার বাস করে। এই চার নিজাম ১৯৮০ সালের মাঝামাঝি সময়ে আবিষ্কৃত হয়েছিল এবং খুব তাড়াতাড়িই মানুষজন এখানে বসতি স্থাপন শুরু করে।
চর নিজাম কিভাবে যাওয়া যায়:
সাকুচিয়া উত্তর ইউনিয়ন পরিষদের পশ্চিমে জনতা বাজার থেকে দক্ষিন দিকে নদী পথে ট্রলার যোগে ২ঘন্টা চালালে চর নিজাম পৌছানো যায়।
ঢাকা থেকে চর নিজাম :
চর নিজাম এর বিশেষত্ব্য :
চর নিজাম নদীর বুকে ভেসে উঠা একটি চর। যার চারপাশেই নদী বয়ে চলেছে। চর নিজাম এর বেশির ভাগ মানুষই জেলে । নদীর মাছ স্বিকার করেই তাদের জিবিকা নির্বাহ করে বেশির ভাগ মানুষ। তাছাড়াও চর নিজামে মাছ ক্রয় বিক্রয়ের জন্য রয়েছে একটি মৎস্য ঘাট।
নদীর তাজা ইলিশ জেন এখানখার মানুষের নিত্য দিনের খাবারের তালিকার একটি অংশ। তাই বেশির ভাগ পর্যটই এখানে আসলে নদীর তাজা ইলিশ খাওয়ায় ব্যস্ত হয়ে পরে।
চর নিজাম এর বেশির ভাগ জায়গাই বন জঙ্গলে ঘেরা । নদীর আকা বাকা দৃষ্য । বেশির ভাগ যায়গা বন থাকার কারনে অনেকে এটাকে ম্যানগ্রোভ ফরেষ্ট নামেও আখ্যায়িত করেন।
চর নিজামে থাকার ব্যবস্থাঃ
চর নিজামে থাকার কোন ভাল ব্যবস্থা নেই। যদি কেউ থাকতে চান তাহলে নিজেরাই তাবু লাগিয়ে থাকতে পারবেন। এছাড়াও সেখানের লোকজন এর সাথে সমন্বয় করে থাকা যাবে।
চর নাজামের পাশে হাতিয়া, ঢালচর বা মনপুরায় থাকার ব্যবস্থা আছে।
চর নিজামের খাবার :
চর নিজামে পাবেন সামদ্রিক একদম তাজা মাছ এবং বিভিন্ন ধরনের মাংস্য।
সমাপ্ত